নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের সরকারি কৌঁসুলি নজরুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ২০১১ সালের ৮ জুন নগরের দক্ষিণ কাট্টলী এলাকার মহাজন শ্মশান এলাকায় পোশাকশ্রমিক পান্না রানী দাশকে গণধর্ষণ করা হয়। পরে কেরোসিন ঢেলে তাঁর লাশ পুড়িয়ে ফেলা হয়। এ ঘটনায় নিহত পান্নার বোন চন্দনা রানী দাশ বাদী হয়ে মামলা করেন। তদন্ত শেষে পুলিশ আদালতে অভিযোগপত্র দেয়। ২০১৩ সালের ২১ এপ্রিল তিন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে এ মামলার বিচার শুরু হয়। ১৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষে আদালত এ রায় দেন।
সরকারি কৌঁসুলি বলেন, বিচারক রায়ের আদেশে তিন আসামিকে ফাঁসির আদেশের পাশাপাশি পৃথক আরেকটি ধারায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডও দেন।
মামলার বাদী চন্দনা রানী দাশ সাংবাদিকদের বলেন, রায়ের আদেশে তাঁরা সন্তুষ্ট। উচ্চ আদালতেও যেন এই রায় বহাল থাকে।