g যুদ্ধরে মাঠে ইয়াসরি রা. এর নামাজ | AmaderBrahmanbaria.Com – আমাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া

শনিবার, ১৮ই নভেম্বর, ২০১৭ ইং ৪ঠা অগ্রহায়ণ, ১৪২৪ বঙ্গাব্দ

যুদ্ধরে মাঠে ইয়াসরি রা. এর নামাজ

AmaderBrahmanbaria.COM
নভেম্বর ১৯, ২০১৫

---

এক যুদ্ধক্ষত্রে থকেে ফরিছলিনে নবী সা.। সঙ্গে সাহাবীরা। পথে এক পাহাড়ি অঞ্চলে সন্ধ্যা হলো। রাত কাটানো সদ্ধিান্ত নলিনে এখানইে। পাহাড়রে কাছইে সমতল জায়গায় তাঁবু খাটানোর নর্দিশে দলিনে।
সব আয়োজন সম্পন্ন হলে তনিি সাহাবাদরে জজ্ঞিসে করলনে, ‘কাফলো ও সন্যৈদলরে পাহারায় কাকে দায়ত্বি দয়ো যায়?’ শুনে একজন মুহাজরি ও এক আনসার সাহাবী উঠে বললনে, ‘এ দায়ত্বি আজকরে রাতরে জন্য আমাদরে দনি।’ মহানবী সা. সন্তুষ্টচত্তিে তাদরে আবদেন মঞ্জুর করলনে। তাদরে নর্দিশে দলিনে, ‘পাহাড়রে ওই এলাকা দয়িে শত্রু আসার ভয় রয়ছে,ে ওখানে গয়িে তোমরা পাহারা দাও।’
মুহাজরি সাহাবীর নাম আবদুল্লাহ ইবন বাশার রা. আর আনসার সাহাবীর নাম ছলি উমার ইবন ইয়াসরি রা.। মহানবী সা. এর নর্দিশে মতো তাঁরা পাহাড়রে নর্দিষ্টি জায়গায় চলে গলেনে। তারপর আনসার মুহাজরি সাহাবীকে বললনে, ‘আমরা দু’জন এক সঙ্গে না জগেে বরং পালা করে পাহারা দইে। রাতরে দুই ভাগ করে একাংশ তুমি জাগব,ে অপর অংশে জাগব আম।ি এতে করে দু’জন একসঙ্গে ঘুময়িে পরার ভয় থাকবে না।’longhill
এই চুক্তি অনুসারে রাতরে প্রথম অংশে আবদুল্লাহ ইবন বাশার রা. ঘুমালনে। আর পাহারায় বসলনে উমার ইবন ইয়াসরি রা.।
পাশে আবদুল্লাহ রা. ঘুমাচ্ছনে। ইয়াসরি রা. বসে ছলিনে পাহারায়। শুধু শুধু বসে বসে আর কতক্ষণ সময় কাটানো যায়। অলসভাবে সময় কাটাতে ভালো লাগছলি না তাঁর। কাজইে ওযু করে নামাজে দাঁড়ালনে। এমন সময় পাহাড়রে ওপাশ থকেে আসা শত্রুদরে মধ্যে একজনরে নজরে পড়ে গলেনে তনি।ি এক ব্যক্তকিে ওভাবে দাঁড়য়িে থাকতে দখেে আর কউে আছে কনিা তা পরখ করার জন্য সাহাবীকে লক্ষ্য করে তীর ছুড়লো। পরপর দু’টি তীর গয়িে তাঁর পাশে পড়ল। কন্তিু ইয়াসরি রা. অচল অবচিল রইলনে। তৃতীয় তীর গয়িে ইয়াসরি রা. এর পায়ে বদ্ধি হলো। তনিি তবুও নড়লনে না। এভাবে কয়কেটি তীর পরপর তাঁর গায়ে গয়িে বঁিধল। ইয়াসরি রা. তীরগুলো গা থকেে খুলে ফলেে রুকু সজিদাহসহ নামাজ শষে করলনে। তারপর আবদুল্লাহ রা. কে ডকেে তুললনে। ডাক শুনে দ্রুত উঠে দাঁড়ালনে তনি।ি দূরে পাহাড়ে এ পাশে দাঁড়ানো শত্রু একজনরে স্থলে দুজনকে দখেে মনে করল, নশ্চিয়ই আরও লোক পাহারায় আছ।ে এই ভবেে আর সামনে বাড়তে সাহস পলেো না। পালয়িে গলে।
আবদুল্লাহ রা. জগেে উঠে ইয়াসরি রা. এর রক্তাক্ত দহেরে দকিে তাকয়িে বললনে, ‘কনে তুমি আমাকে আগইে জাগাওন?ি’
উমার ইবনে ইয়াসরি রা. বললনে, ‘আমি নামাজে সুরা কাহাফ পড়ছলিাম। সুরাটা শষে না করে রুকু দতিে মন চাইছলি না। কন্তিু ভাবলাম যদি তীর খয়েে মরে যাই, তাহলে আদষ্টি পাহারার দায়ত্বি পালন করা হবে না। তাই তাড়াতাড়ি রুকু সজিদাহ করে নামায শষে করছে।ি এ ভয় না থাকলে মরে গলেওে সুরা খতম না করে আমি রুকুতে যতোম না।’

এ জাতীয় আরও খবর

  • ফাইনালের আগে কথার খই ফোটাচ্ছে দু’দল
  • বিকৃত মিলনে পর্ণ তারকার মামলা!
  • এশিয়া কাপে ব্যর্থতা : পাক প্রধানমন্ত্রীকে দায়ী করছে ইমরান
  • নাসিরনগরে উন্নয়ন মেলার পাশাপাশি চলছে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
  • ডায়াবেটিস ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে ঢেঁড়স
  • যে ৫ টি কারণে পরকীয়ার সম্পর্কে আগ্রহী হতে পারেন আপনার স্ত্রী
  • জেরিন খান জীবন থেকে যা শিখেছেন
  • হেরে গেছেন খালেদা জিয়া
  • ছবির প্রচারণায় ঢাকায় শ্রাবন্তী
  • জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আশুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের মাস ব্যাপী কর্মসূচি ঘোষনা
  • ২৮ এপ্রিল বিএনপির বিক্ষোভ, ৪ মে গণ-অনশন
  • বিশ ভাগ ফিট থাকলেও খেলানো হবে মুস্তাফিজকে!