সোমবার, ১৪ই মে, ২০১৮ ইং ৩১শে বৈশাখ, ১৪২৫ বঙ্গাব্দ

১০ মাসে রপ্তানি আয় হয়েছে সাড়ে ৩০ বিলিয়ন ডলার

চলতি অর্থবছরে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ৩৭.৫ বিলিয়ন ডলার। জুলাই-এপ্রিল ১০ মাসের কৌশলগত লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ৩০.৪৯৭ বিলিয়ন ডলার। এ সময়ে রপ্তানি হয়েছে ৩০.৪০৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৯১ মিলিয়ন ডলারের কম পণ্য রপ্তানি হয়েছে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক, পাট ও পাটজাত পণ্য, কৃষিজাত পণ্য এবং হিমায়িত চিংড়ি রপ্তানিতে লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে দশ মাসে। তবে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যসহ অন্যান্য পণ্য রপ্তানিতে লক্ষ্য অর্জিত হয়নি। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্যে দেখা যায়, প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাকের ২৪.৫২৮ বিলিয়ন ডলার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে অর্জিত হয়েছে ২৫.৩০৫ বিলিয়ন ডলার। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫ শতাংশ বেশি রপ্তানি হয়েছে। এবং আগের বছরের চেয়ে ৯ দশমিক ৩৭ শতাংশ বেশি রপ্তানি হয়েছে। যথারীতি মতই ওভেন তৈরি পোশাক বেশি রপ্তানি হয়েছে।

দ্বিতীয় প্রধান রপ্তানী পণ্য পাট ৮৫৮ মিলিয়ন ডলারের বিপরীতে রপ্তানি হয়েছে ৮৮৯.৭৪ মিলিয়ন ডলারের পণ্য। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩.৭০ শতাংশ বেশি পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি হয়েছে। একই সাথে আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৭.৬৬ শতাংশ বেশি পণ্য রপ্তানি হয়েছে। দেশের সাদা সোনা খ্যাত হিমায়িত চিংড়ির ৪৩৫ মিলিয়ন ডলার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে সমপরিমান হিমায়িত চিংড়ি রপ্তানি হয়েছে। ৪৬৮.৪৩ মিলিয়ন ডলার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রপ্তানি হয়েছে ৫৪৩.১৮ মিলিয়ন ডলারের কৃষিজাত পণ্য। অপর সম্ভাবনাময় রপ্তানি পণ্য চামড়াজাত পণ্যে বড় ধরনের ধস নেমেছে। জুলাই-এপ্রিল ১০ মাসে আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ১০ শতাংশ কম রপ্তানি হয়েছে। এবং লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৮ দশমিক ৩২ শতাংশ কম রপ্তানি হয়েছে।

Print Friendly, PDF & Email

এ জাতীয় আরও খবর

পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের নাম পরিবর্তন

পিএসজি ছাড়ার গুজবে ‘বিরক্ত’ নেইমার

রাত পোহাবার আগেই ব্যালট বাক্স ভরে ফেলা হবে, অভিযোগ মঞ্জুর

ফের উত্তাল ঢাবি

ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন : প্রজ্ঞাপনের দাবিতে উত্তাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

বার কাউন্সিল নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু