শনিবার, ২৯শে জুন, ২০১৯ ইং ১৫ই আষাঢ়, ১৪২৬ বঙ্গাব্দ

চিৎকার করে বলতে ইচ্ছা করছিলো রিয়া তুই এই বিয়ে করিস না, কিন্তু আমি…………

সবার জীবনে নাকি এক বার হলেও প্রেম আসে হুম আমার জীবনে ও প্রেম এসেছিলো, আমি সবসময় প্রেম থেকে দুরে থাকতাম তবে একটা সময় আর দুরে থাকতে পারিনি। জড়িয়ে যায় তার প্রেমে , তার নাম রিয়া। তার বাড়ি আমার বাড়ি একি গ্রামে, রিয়া ছিলো আমার ক্লাস মিট সিক্স থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত আমরা একসাথে পড়াশোনা করেছি, তবে এই স্কুল লাইফে তার সাথে আমার একটি কথা হয় নি।আসলে কোনো মেয়ের সাথে আমি কথা বলতাম না , বিশেষ করে মেয়েদের সাথে কথা বলতে আমি লজ্জা পেতাম। এসএসসি পরীক্ষার পর মাঝখানে ২-১ বছর চলে যায়, রিয়ার তখন ইন্টার শেষ অনার্সে ভর্তি হলো মাএ, হঠাৎ কোন একটি গেইম খেলতে গিয়ে তাকে পেলাম, ওই গেইমে তার সাথে মাঝে মাঝে কথা হতো , হঠাৎ রিয়া গেইম ছেড়ে ফেসবুক একাউন্ড খুললো, এর পর থেকে তার সাথে রাতে দিনে শুধু চেটিং হতো, কথা বলতে বলতে তার অনেক ভালো বেস্ট ফ্রেন্ড হয়ে গেলাম, তার কাছে এততাই বিশ্বাসী হয়ে গেলাম যে সে তার পার্সোনাল কথা আমার সাথে শেয়ার করতো , তখন কিন্তু আমরা একে অপরের প্রেমে পরিনি যাস্ট ফ্রেন্ড ছিলাম।সব সময় দুষ্টুমি ফাজলামি করে দুইজন মেতে থাকতাম, সামনা সামনি দেখা হলে মারামরিও করতাম ।

তখন ভাবতাম লাইফটি এই ভাবে চললেই হইতো ভালো হতো এর মধ্যে রিয়ার বাবা-মা তাকে বিয়ে দেয়ার জন্য পাত্র দেখা শুরু করলো, তবে এই সময় রিয়ার বিয়ের কোনো ইচ্ছা ছিলো না , তাই যতই পাত্র দেখাই রিয়া না করে দেয়। তখন রিয়া তার এই মনের কথা গুলো আমার কাছে শেয়ার করতো, তবে আমি মজা করতাম , বলতাম বিয়ে করে ফেল বলদ একটা জামাই পাবি তুই তর জামাইকে সারা দিন পিটাইবি, এই গুলা বললে রিয়া অনেক রেগে যেতো কিন্তু আমি মজা পেতাম। আস্তে আস্তে রিয়ার বাবা-মা পাত্র দেখা বাড়িয়ে দিলো এই গুলা নিয়ে রিয়া সবসময় অনেক কষ্টে থাকতো, আর বলে রাখা ভালো রিয়া ছিলো এমন একটি মেয়ে যে সব সময় হাসতো এক কথায় হাসিখুসি টাইপের একটি মেয়ে তবে অনেক ভালো ।তার সাথে আমার কিছু জিনিস মিল ছিলো যেমন হাজার কষ্টে থাকলেও দুই জন হেসে কথা বলতাম নিজের কষ্ট চাপা দিয়ে অন্যকে হাসাতাম। আস্তে আস্তে আমি রিয়ার প্রতি দুর্বল হয়ে পরলাম, সে তখন তার কষ্টের কথা গুলো আমার কাছে বলতো আমি তার পাশে তারে সার্পোট করতাম। যায় হোক আমি তাকে একদিন প্রশ্ন করি , আচ্চা রিয়া তর তো বিয়ের বয়স হয়ছে তর পরিবার তকে বিয়ে করতে বলছে তুই বিয়ে করতেছিস না কেনো? আচ্চা তর মনে কি এমন কেউ আছে যাকে তুই লাইফ পার্টনার হিসেবে চাস তার জন্য তুই বিয়েতে রাজি হচ্ছিসনা? রিয়া বললো হা আছে ।

আমি প্রশ্ন করলাম কে সে? রিয়া বললো তার নাম বললে কি হবে? আমি বললাম সে তর জন্য সব কিছু করবে, রিয়া বললো সেটা আমি জানি,তারপার আমি বললাম আমি যদি ভুল না করি তাহলে কি তর মনের মানুষটি কি আমি? রিয়া বললো তর কি কোনো সন্দেহ আছে? আমি বললামনা তারপরও তর মুখ থেকে শুনতে চায়, অনেব জোরাজুরির পর আমার নাম বললো। আমি বললাম আমাকে পেলে সুখি হবি? রিয়া বললো হা , আমি বললাম আমার তো টাকা নাই? রিয়া আমাকে বললো লাইফে সাক্সেস আনতে। (একটি কথা বলতে চায় প্রতিটি ছেলেই মেয়ে বেস্ট ফ্রেন্ডের প্রেমে পড়ে , তবে সবাই প্রকাশ করতে ভয় পায় কারণ সে যদি তাকে ভুল বুঝে আর ফ্রেন্ডশিপ যদি নষ্ট হয়ে যায়। হুম আমিও আমার বেস্ট ফ্রেন্ডের প্রেমে পরি অনেক ভালোবেসে ফেলি বেস্ট ফ্রেন্ড হয়ে যায় প্রেমিকা।) তারপার রিয়াকে প্রশ্ন করি এখন কি আমরা একটি সর্ম্পকে যেতে পারি? রিয়া বললো হা যেতে পারি তবে আমার মনে হয় আমাদের পরিবার এই সর্ম্পক মেনে নিবে না।পালানো ছাড়া আমাদের আর কোনো উপায় নাই।রিয়া বললো আমি তর জন্য মরতেও রাজি তবে বাড়ি ছেড়ে পালাতে পারবো না। এই কথাটিই আমার জীবনে কাল হয়ে দাড়ালো , আমি বললাম ঠিক আছে আমি রাজি, তার পর আমি রিয়াকে প্রপোজ করলাম, তুই থেকে সর্ম্পটাকে তুমিতে নিয়ে গেলাম। ভালোই চলতে লাগলো আমাদের দিনকাল, সারাদিন প্রেম আর রোমান্সেই কেটে যেতো আমাদের দিন।

আস্তে আস্তে তার প্রেমে এততাই জড়িয়ে গেলাম মনে হলো সে আমার রক্তের সাথে মিশে গেছে। আমাদের মোবইলে একদম কম কথা হতো কারন রিয়ার মোবাইলে কথা বললে সমস্যা হতো তাই আমারা চেটিং করতাম বেশি।এই ভাবে একমাস চলে গেলো। এর মধ্যে রিয়ার বাবা-মা পাত্র দেখা বারিয়ে দিলো, প্রতিটা মুহূর্ত একটা ভয় কাজ করতো এই বুজি তার বিয়ে ঠিক হয়ে গেলো।এই করতে করতে রিয়া একদিন বললো আজ সব দিবে তার মায়ের কাছে, আমি বললাম ঠিক আছে বলে দাও আর তোমার মা কি বলে আমাকে জানাবা। পরে রিয়া আমাকে রাতে মেসেজ করে বললো কেমন আছো? আমি বললাম ভালো । আমি তাকে প্রশ্ন করলাম হঠাৎ করে কেমন আছো জিজ্ঞাস করলে যে? রিয়া বললো না এমনি, আমি বললাম না কিছু হয়েছে আমাকে বলো , পরে সে বললো তোমার কথা মাকে বললাম এই গুলা হয়না তোমাদের সাথে নাকি আমাদের যায় না তোমার নাকি বয়স কম তারপর আমারা নাকি সমবয়সি তোমার নাকি ভুল হয়েছে আমাকে ভালোবেসে।তারপর মাকে বললাম বয়স কম হয়েছে তো কি হয়ছে বিয়ে তো সে আর এখন করবে না ? মা বললো তকে বিয়ে আমি বসিয়ে রাখতে পারবো না এককথা আমি এই সম্পর্ক মানি না। আরো অনেক কিছু বলে তার মোবাইটি নিয়ে নেই, তারপর রিয়া তার মাকে বলে কিছুক্ষণের জন্য মোবাইলটি দাও তার সাথে একটু কথা বলে আর কথা বলবো না।এর পর মোবাইল নিয়ে রিয়া আমাকে মেসেজ দিয়েছিলো, অতপর বললো আমাদের মনে হয় আর কোনদিন কথা হবে না, আজকে এখানেই সবকিছু শেষ করে দিতে হবে, আমি বললাম তুমি এই সব কি বলো আমি মানি না আমি তোমার সাথে কথা না বলে থাকতে পারবো না, চলো আমরা বিয়ে করে ফেলি তুমি আমার কাছে চলে আসো।রিয়া বললো আমার এই দেহটি হয়তো তুমি পাইবা না তবে আমার মনে সারা জীবন তুমি থাকবা।

এই কথা বলে সে চলে গেলো, তখন আমি কি করবো বুজতে পারিনি খুব কষ্ট হচ্ছিল বাথরুমে গিয়ে চিৎকার করে কান্না করছিলাম , আর সয্য না করতে পেরে মাকে কল দিয়ে জিজ্ঞাস করলাম আম্মা আমাকে জন্ম দিছিলা কেনো বলে কন্না শুরু করলাম আমার কান্না শুনে মা ও কান্না শুরু কওে দিলো, মা ও রিয়ার সর্ম্পকে জানতো তাকে পছন্দও করতো। আমার প্রেমটি হয়তো এখানেই শেষ হয়েগেছিলো কিন্তু না ! পরের দিন সকালে মোবাইলটি হাতে নিয়ে ভাবলাম রিয়ার মোবাইলে কল দিয়ে দেখি সংযোগ পায় কিনা, কল দিতেই দেখি রিং হচ্ছে, সাথে সাথে কেটে দিলাম। মনের মধ্যে একটি আশার আলো জেগে উটলো, ভাবলাম ফেসবুকে যায় গিয়ে দেখি রিয়া অনলাইনে , সাথে সাথে মেসেজ করলাম , রিয়া আমার মেসেজে সাড়া দিলো প্রশ্ন করলাম মোবাইল পেলে কোথায়? রিয়া বললো মোবাইল নাকি দিয়ে দিছে কথাটি শুনে অনেক খুশি হলাম , এরপর আবারো শুরু হলো আমাদেও প্রেম, তবে কয়েকদিন রিয়া আমার সাথে ইগ্নর করে কথা বলেছিলো পরে আস্তে আস্তে সব সাবাবিক হয়ে যায়। এর মাঝে রিয়া আমাকে বললো এবার তার বাবাকে আমার কথা বলবে , আমি বললাম ঠিক আছে বলো ।তারপর তার বাবাকে বললো আমার কথা তার বাবাও রাজি হলো না , রিয়ার বাবা বলেছিলো মরে যাবে তারপরও নিজ গ্রামে মেয়ে বিয়ে দিবে না, আমাকে ভুলে যেতে বলে আর বলে বিয়ে হয়ে গেলে এই সব ভুলে যাবি। কথাটি শূনে অনেক কষ্ট পেলাম , তারপরও কেন জানে মনে একটি বিশ্বাস ছিলো রিয়া আমারিই হবে।

রিয়া আমার সাথে সারাদিনই কথা বলে কিন্ত আমার কাছে একটি বিষয় অবাক লাগে তাদের মেয়ে প্রেম করে তারা জানে তারপরও তাকে কিছু বলে না জিজ্ঞাগও করে না কার সাথে সারাদিন কথা বলে। সব কিছুর মধ্যে দিয়ে আমাদের ভালবাসার দুই মাস পার হয়ে গেল, হঠাৎ একদিন রিয়ার বাব-মা পাত্র পক্ষের বাড়ি গিয়ে রিয়ার বিয়ে ঠিক আসে , শুধু পাত্র পক্ষের মতামত বাকি ছিলো। এই কথা রিয়া আমাকে জানায় আমি রিয়াকে বলি তুমি ছেলের নাম্বার নিয়ে তার সাথে কথা বলো তা না হলে আমাকে দিও আমি তার সাথে কথা বলবো, রিয়া বললো ঠিক আমি চেষ্টা করবো। কিন্ত অনেক চলে গেলো রিয়া ছেলের নাম্বার সংগ্রহ করতে পারে নি, একটু কষ্ট করলে হয়তো সংগ্রহ করতে পারতো কেন করে নাই জানি না ।আমি লাস্ট রিয়ার বাবর নাম্বার চায় যে আমি তোমার বাবার সাথে কথা বলি এতেও সে রাজি হল না ।

এই ভাবে আবারও চলতে লাগলো । রিয়া আবারও হঠাৎ করে বললো ছেলে পক্ষে তাকে দেখতে আসবে আর যদি ছেলে তাকে পছন্দ করে তাহলে বিয়ে ঠিক হয়ে যাবে ।আমি রিয়াকে বলি তুমি ছেলের সাথে একা কথা বলবা আমাদের সর্ম্পকে সব বলে দিবা , সে যেনো বিয়াটা ভেঙে দেই, রিয়া বললো ঠিক আছে। পরের দিন সকাল খেকে আমি গলা কাটা মুরগির মত ছটফট করছি আর আল্লাহর কাছে দোয়া করছি রিয়ার যেনো বিয়ে ঠিক না হয়। দিন শেষ হয়ে সন্ধ্যা গড়ালো কোনো খবর পাচ্ছি না , অবশেষে তার বান্দুবিকে কল দিয়ে শুনলাম রিয়ার বিয়া ঠিক হয়ে গেছে ।কথাটি শুনে খুব কান্না পাচ্ছিল কিন্তু কান্না করতে পারি নাই তাকে বলি রিয়াকে বল আমার সাথে কথা বলতে সে বললো ঠিক আছে । তারপর রিয়াকে মেসেজ দিলাম আসতে , কিছুক্ষন পর অনলাইন আসলো , তাকে জিজ্ঞাস করলাম তারিখ কবে ? সে বললো ১৯ তারিখ , তখন আমি বললাম তাহলে আমাদেও হাতে বেশি দিন নাই তোমাকে কিছু দিন পন হাড়িয়ে ফেলমু । রিয়াকে বলি যতদিন তোমার বিয়ে না হয় আমার সাথে আগের মতো কথা বইলো। রিয়া বললো ঠিক আছে । তারপর থেকে তার সাথে কথা বললে শুধু পাগলামি করতাম, একদিন বলেও ফেলি তুমি পারবা না সব কিছু ছেড়ে আমার কাছে চলে আসতে ? রিয়া বলে দেখো আমি তোমাকে আগেই বলেছি মরতে পারবো কিন্তু পলাতে পারবো না , আমি বললাম হ্যাঁ আমার মনে আছে , তারপর চুপ হয়ে গেলাম ।চোখ থেকে গড় গড় করে পানি ঝড়তে লাগলো ।

আমি ভাবতাম হয়তো সে সব ছেড়ে আমার কাছে চলে আসবে কিন্তু আমার ভাবাটা ভুল ছিলো । বিয়ের ৫ দিন আগে রিয়ার কাছে শুধু একটা জিনিস চায় , সে যেনো আমার সাথে একটি বার দেখা করে , অনেক অযুহাত দেখিয়ে দেখা করতে রাজি হয় ।তারপর আমারা একদিন দেখা করি, রিয়ার সামনে গিয়ে আমি কিছু বলতে পারি নি শুধু বলে ছিলাম তোমার সাথে চলাম দিন গুলা আমার কাছে অনেক সুখের ছিলো , আর তোমার বিয়ে আমি মেনে নিতে পারবো না কান্না চলে আসছিলো কথা গুলা বলতে , ইচ্চা করছিলো চিৎকার করে বলতে রিয়া তুই আমাকে ছেড়ে অন্যকাউকে বিয়ে করিস না ,তুই অন্য কারো সাথে ঘুমাবি, এটা মেনে নিতে পারবো না , আমি তোকে ছাড়া থাকতে পারবো না , কিন্ত আমি বলতে পারি নি দেখা করে চলা আসার সময় একবার বলে ফেলি চল আমরা পালিয়ে যায়, কিন্তু সে রাজি হলোনা না করে দিলো ।

তারপর কান্না চেপে রেখে চলে আসি , রিয়ার বিয়ের দুই দিন আগে তাকে শুভ কামনা জানিয়ে চিরো বিদায় জানিয়ে দেই । সেও আমাকে বিদায় জানায় আর বলে আমি যেনো নিজের ক্ষতি না করি । তার বিয়ের দিনটি ছিলো ১৯ শে জানুয়ারী ২০১৮ , তার বিয়ের দিনটিতে পাগলের মতো সবার সাথে হাসাহাসি করি ।এতো কষ্টের মাজে নিজেকে কন্ট্রুল করেছি , যাতে কোনো ভুল পথ বেছে না নেই । আমি মনে হয় একমাএ ছেলে যে একটি মেয়ের বিয়ে ঠিক হয়ে যাচ্চে যেনো তার প্রেমে পরি , আমার মতো এমন অনেক ছেলে আছো যারা এই ভাবে ভালোবাসা বিসর্জন দিয়েছো । আসলে প্রখম প্রেম ভুলা যায় না এর কষ্ট সারাজীবন বয়ে বেড়াতে হয় । লিখাটি এখানেই শেষ করতে হলো এখনে অনেক কিছুই লেখা হয়নি কারণ আমি গুছিয়ে লিখতে পারি না । যদি কোনো ভুল হয়ে থাকে আমাকে সবাই ক্ষমা করবেন। আল্লাহ হাফেজ

এ জাতীয় আরও খবর

এ কেমন পরকীয়া!

ভয়ঙ্কর যেসব অপারেশন ‘০০৭’ গ্রুপের

বাংলাদেশ আমাদের দলের ছন্দপতন ঘটিয়েছে: ডু প্লেসি

সরাইলে নারীকে র্ধষণ, মামলা তুলে নিতে চাপ

একসঙ্গে ১৭ সন্তানের জন্ম দিলেন যুক্তরাষ্ট্রের এই নারী?

মিয়ানমারের রাখাইনকে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্ত করার প্রস্তাব

ধর্ষণে বাধা কাউন্সিলরকে, পিটিয়ে ন্যাড়া করে গ্রাম ঘোরালো ধর্ষিত দু’জনকে

পরবর্তী দুই ম্যাচ জিতলেও সেমিফাইনাল নিশ্চিত নয় টাইগারদের

ত্রিভূজ প্রেম, মায়ের নিষেধ শোনেনি রিফাত!

অফিসে ঘুমালেই বেতনের সঙ্গে পাবেন বোনাস!

‘সেপ্টেম্বরের পর থেকে ফেসবুক, ইউটিউবে হস্তক্ষেপ করার ক্ষমতা অর্জন করবো’

ইয়াবা গডফাদারের বাড়িতে ‘ভূতের আছর’